আজ বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দুপুরে দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ঝাউবাড়ি, চত লাঠিয়াল ডাঙ্গা, চুলিয়ারচর, বারবান্দাসহ প্রায় ৫০টি গ্রাম। তা ছাড়া পূর্বইজলামারী, ভুন্দুরচর, চান্দারচর, নওদাপাড়া, ব্যাপারীপাড়া, বোল্লাপাড়া, খাটিয়ামারী, মেলারচর, বেহুলারচর, খেতারচর, বড়াইবাড়ি, রতনপুর, চর শৌলমারী ইউনিয়নের সুখেরবাতি, চর সুখেরবাতি, ঘুঘুমারীসহ বিভিন্ন অঞ্চলের বাসিন্দারা।
এদিকে চর নতুনবন্দর স্থলবন্দরটিও বন্যার পানিতে তুলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এসব এলাকার মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকা বা ভেলা দিয়ে বিভিন্ন এলাকায় যাতায়াত করছেন। তবে গরু, মহিষ, ভেড়াঁ, ছাগলসহ গৃহপালিত পশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষকরা। দেখা দিয়েছে গো-খাদ্যের চরম সংকট। স্থলবন্দরের সকল কার্যক্রম বন্ধ থাকায় কয়েক হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছে।
রৌমারী সদর ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম শফিক বলেন, কয়েকদিনের টানা বর্ষন ও ভারতের পাহাড়ি ঢলে আমার এলাকার চর নতুনবন্দর, চান্দারচর ও নওদাপাড়াসহ কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ওই এলাকার মানুষ বর্তমানে নৌকা দিয়ে পারাপার হচ্ছে।
রৌমারী সদর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, কয়েকদিনের টানা বর্ষণে আমার ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।